"শ্রী হরিদাস ঠাকুর প্রতিদিন তিন লক্ষ নাম জপ" করতেন। কিভাবে? সাধারণ মানুষ সেভাবে জপ করতে পারে না।
.
শ্রী হরিদাস ঠাকুর প্রতিদিন এক লক্ষ নাম উচ্চৈঃস্বরে, এক লক্ষ নিজের শোনার মতো, বাকি এক লক্ষ মনে মনে জপ করতেন। সময় লাগতো প্রায় বাইশ ঘন্টা। আহার নিদ্রাদি নাই বললেই চলে।
.
জড়বুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ সেভাবে দিব্যনামে আবিষ্ট থাকতে পারে না। কারনতারা ক্ষুধায় তৃষ্ণায় কাতর হয়ে পড়ে। একরাত জাগলেই সাতদিন
ঝিমুনি ভাব থাকে। এক মুহূর্ত জপ করতে গিয়ে অসংখ্যবার হাই তোলে। সেইজন্যই শ্রীল প্রভুপাদ ন্যূনতমপক্ষে (ষোল মালা) নিষ্ঠা সহকারে জপ করতে এবং কৃষ্ণভক্তিমূলক সংসারের যাবতীয় কর্তব্যকর্মে নিযুক্ত হতে নির্দেশ দিয়েছেন।
.
জয় নামাচার্য্য শ্রী শ্রী ব্রহ্ম হরিদাস ঠাকুর।
.
শ্রী হরিদাস ঠাকুর প্রতিদিন এক লক্ষ নাম উচ্চৈঃস্বরে, এক লক্ষ নিজের শোনার মতো, বাকি এক লক্ষ মনে মনে জপ করতেন। সময় লাগতো প্রায় বাইশ ঘন্টা। আহার নিদ্রাদি নাই বললেই চলে।
.
জড়বুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ সেভাবে দিব্যনামে আবিষ্ট থাকতে পারে না। কারনতারা ক্ষুধায় তৃষ্ণায় কাতর হয়ে পড়ে। একরাত জাগলেই সাতদিন
ঝিমুনি ভাব থাকে। এক মুহূর্ত জপ করতে গিয়ে অসংখ্যবার হাই তোলে। সেইজন্যই শ্রীল প্রভুপাদ ন্যূনতমপক্ষে (ষোল মালা) নিষ্ঠা সহকারে জপ করতে এবং কৃষ্ণভক্তিমূলক সংসারের যাবতীয় কর্তব্যকর্মে নিযুক্ত হতে নির্দেশ দিয়েছেন।
.
জয় নামাচার্য্য শ্রী শ্রী ব্রহ্ম হরিদাস ঠাকুর।

কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন